তবে গণমাধ্যমে বিবৃতি পাঠিয়ে এই তথ্যও অস্বীকার করেছেন সংগঠনটির মহাসচিব।
মতিঝিলে একটি প্রাচীন মাজারের অস্তিত্বের কথা জানা যায়। মাযারটি হযরত শাহ জালাল দখিনীর বলে ধারণা করা হয়। প্রাক মুগল যুগে বঙ্গভবন এলাকায় ছিলেন হযরত শাহ জালাল দখিনী নামে এক সুফি দরবেশ। মৃত্যুর পর (১৪৭৬ খ্রিস্টাব্দ/ ৮৮১ হিজরি) তাঁকে এখানেই সমাহিত করা হয়। তাঁর মাযার সৌধটি বর্তমানে বঙ্গভবনের অভ্যন্তরভাগে অবস্থিত।
২০১৩ সালে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতের অগ্নিসংযোগ ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় হওয়া মামলায় হেফাজত ইসলামের ঢাকা মহানগর সহ-সভাপতি মাওলানা জুবায়ের আ... বিস্তারিত
মতিঝিল এলাকায় এখনো টিকে থাকা অন্যান্য ঐতিহাসিক নিদর্শন সমূহের মধ্যে রয়েছে, পীরজঙ্গী মাযার, রামকৃষ্ণ মিশন, দিলখুশা জামে মসজিদ (বর্তমানে রাজউক ভবনের পাশে)।
হেফাজতে ইসলাম ও সরকারের সম্পর্ক কি ভেঙ্গে গেলো?২ এপ্রিল ২০২১
আহমদ শফীর মৃত্যুর পর জুনায়েদ বাবুনগরীর নেতৃত্বে হেফাজতের যে নতুন কমিটি তৈরি হয়, তার সঙ্গে সরকারের একটা দূরত্ব তৈরি হয়েছিল।
বাংলাদেশের যে প্রকল্প চীনের পছন্দ হলেও ভারতের আপত্তি
বিশ্লেষকরা বলছেন, ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে আগে যেমন হেফাজতের উত্থানের কারণে তারা বিশেষ click here গুরুত্ব পেয়েছিল, ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে একইভাবে গুরুত্ব পাচ্ছে হেফাজত।
মনুষ্যত্ব বিবর্জিত এই উগ্রবাদী সন্ত্রাসীরা জানে কি করে ধবংস করতে হয়, জ্ঞানের মহিমা এদের মস্তিষ্কে কি করে প্রবেশ করবে?
স্বাধীনতার ৫০ বছর: বিভিন্ন কারণে দেশের সংবিধান ১৭ বার সংশোধন করা হয়েছে
সেই ৫ই মে সমাবেশকে কেন্দ্র নানা ধরণের গুজব এবং আলোচনার জন্ম হয়েছিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে।
২০১৩ সালের ৫ই মে ঢাকার শাপলা চত্বরে কওমি মাদ্রাসার ছাত্রদের নিয়ে বিশাল এক সমাবেশের মাধ্যমে হেফাজতে ইসলামের সাংগঠনিক শক্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল।
রেডিও-টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।
এই মুহূর্তে শাপলা চত্বরের আশপাশে জামায়াতের হাজার হাজার নেতাকর্মী অবস্থান করছেন। তবে কোনো পক্ষই মারমুখী আচরণ করেনি। বেশ শান্তিপূর্ণভাবেই মূল সড়ক থেকে ভেতরের অলিগলিতে অবস্থান করছেন তারা। সেখানে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন দলটির নেতাকর্মীরা।